Friday, November 22, 2024

কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত

আরও পড়ুন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন।

সোমবার (২২ এপ্রিল) সকালে এ ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

বিস্তারিত আসছে…

আরও পড়ুনঃ
রণক্ষেত্র ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল, টেটার আঘাতে ঢাকা মেডিকেলে ১১

গ্রামে আধিপত্য এবং পূর্বশত্রুতার জের ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইলে দফায় দফায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছেন। এতে করে এলাকা পরিণত হয়েছে রণক্ষেত্রে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে উপজেলার পরমানন্দপুর গ্রামে এ সংর্ঘষের ঘটনা ঘটে।

আহতদের মধ্যে অন্তত ৪০জনকে কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। তাদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ১১ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ  সমন্বয়ক দাবি করা নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভায় ‘হাতাহাতি’

খবর পেয়ে সরাইল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দীর্ঘদিন ধরেই গ্রামের কাঞ্চন- আইয়ুব গ্রুপের সঙ্গে সাব্বির-জিয়াউল আমিন গ্রুপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিরোধ চলে আসছিল। এমন বিরোধপূর্ণ পরিস্থির মধ্যে সকাল ৬টার দিকে পরমানন্দপুর চান্দালের মাঠে মাটি কাটতে যায় কাঞ্চন- আইয়ুব গ্রুপের লোকজন। এতে বাঁধা দেয় সাব্বির-জিয়াউল আমিন পক্ষের লোকজন। এ নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে প্রথমে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।

পরে খবর পেয়ে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। প্রায় তিন ঘন্টা ব্যাপী থেমে থেমে এই সংঘর্ষ চলে। সংঘর্ষ চলাকালে উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশতাধিক লোক ঢিল এবং টেটার আঘাতে আহত হন। পরে আহতদের মধ্যে অন্তত ৪০ জনকে উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে নেয়া হয়। এদের মধ্যে ১১ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়।

আরও পড়ুনঃ  প্রথমবারের মতো দেশের ইতিহাসে সরকারের অংশ হলেন ঢাবির দুই শিক্ষার্থী

এদিকে সংর্ঘষের খবর পেয়ে সরাইল থানা পুলিশ ঘটনা স্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

ঘটনা সম্পর্কে সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ এমরানুল ইসলাম জানান, দীর্ঘদিন ধরেই কাঞ্চন-আইয়ুব গ্রুপের সাথে সাব্বির-আমিন গ্রুপের গ্রামের আধিপত্য ও জমি-জমা নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধ নিয়েই দুই দলে বিভক্ত হয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। খবর পেয়ে সরাইল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গুলি ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ সময় ঘটনা স্থল থেকে ২০ জনকে আটক করা হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ  আত্মসমর্পণের জন্য জড়ো হয়েছেন জেল পালানো কয়েদিরা

পরবর্তী সংঘর্ষের আশঙ্কায় এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

আপনার মতামত লিখুনঃ

সর্বশেষ সংবাদ